50%
ছাড়.png)
.png)
বিস্তারিত
শিম শীতকালীন একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি। এটি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় শীতকালীন ফসল। শিম কাঁচা, আধা-পাকা, কিংবা শুকিয়ে বীজ হিসেবে খাওয়া যায়।
শিমের বৈশিষ্ট্য:
- বোটানিকাল নাম: Lablab purpureus
- পরিবার: ফ্যাবাসি (Fabaceae)
- রঙ: শিমের বাইরের খোসা সাধারণত সবুজ, তবে কিছু জাতের শিম বেগুনি রঙের হতে পারে।
- আকৃতি: চ্যাপ্টা, লম্বাটে ও মসৃণ পড।
- স্বাদ: কাঁচা শিম হালকা মিষ্টি স্বাদের, রান্না করলে এর স্বাদ আরও বেড়ে যায়।
পুষ্টিগুণ:
শিমে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন, আঁশ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ। এটি শরীরের জন্য উপকারী খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ও লোহায় সমৃদ্ধ।
- প্রতি ১০০ গ্রাম শিমে প্রায়:
- শক্তি: ৪৩ ক্যালরি
- প্রোটিন: ৪ গ্রাম
- কার্বোহাইড্রেট: ৭ গ্রাম
- আঁশ: ৩ গ্রাম
শিম চাষের উপযোগিতা:
- আবহাওয়া: শীতল ও শুষ্ক আবহাওয়া শিম চাষের জন্য আদর্শ।
- মাটি: বেলে-দোআঁশ ও জৈব পদার্থসমৃদ্ধ মাটিতে শিম ভালো জন্মায়।
- চাষের সময়: অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাসে শিমের বীজ বপন করা হয়।
শিমের উপকারিতা:
- হজমের জন্য ভালো: শিমে থাকা আঁশ হজম শক্তি বাড়ায়।
- ওজন কমাতে সহায়ক: এটি লো-ক্যালরি খাবার হওয়ায় ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: ভিটামিন সি এর উপস্থিতি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
শিম বাংলাদেশের অনেক অঞ্চলে মাটির টবে বা বাগানে সহজেই চাষ করা যায়। এটি কেবল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়, স্বাদের জন্যও অতুলনীয়।
Reviews (0)
Get specific details about this product from customers who own it.
This product has no reviews yet. Be the first one to write a review.